Hits: 33
গাইবান্ধা সদর উপজেলার দারিয়াপুর বন্দরসহ বিভিন্ন এলাকায় দোকানে দোকানে ঘুরছে আস্ত একটি হাতি। হাতির পিঠে মাহুত। তিনি নানা রকম শব্দ করে ও নির্দেশ দিয়ে হাতিটি পরিচালিত করছেন। আর হাতি তার শুঁড় এগিয়ে দিচ্ছে দোকানদারের দিকে।
কোনও দোকানদার স্বেচ্ছায়, কেউ কেউ ভয়ে তার শুঁড়ে গুঁজে দিচ্ছেন টাকা। টাকার পরিমাণ সন্তোষজনক না হলে হাতি আবার নারাজ। তখন তার শব্দ আর শুঁড়ের নাড়ানাড়িতে ভয়ে দোকানদার আরেকটু বড় নোট বাড়িয়ে ধরে হাতিকে বিদায় করছেন।
তবে হাতির যেহেতু পকেট নেই, তাই হাতি প্রতিবারই টাকা বাড়িয়ে দিচ্ছে তার মাহুতের দিকে। আর সে টাকা ঢুকছে মাহুতের পকেটে।
শুধু বন্দরে নয় রাস্তার বিভিন্ন স্থানেও হাতির সাহায্যে এই টাকা কামানোকে চাঁদাবাজি হিসেবে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।
বন্দরের খুচরা ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের অভিযোগ, হাতির সাহায্যে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে এরা।
অবশ্য হাতির মাহুত সাপ্তাহিক দারিয়াপুরকে বলেন, হাতির খাবার যোগানোর জন্য এ চাঁদা উঠানো হচ্ছে। একোন উদ্দেশ্য নয়।