বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ১২:২২ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা :
গাইবান্ধায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রতিনিধি সভায় নেতৃবৃন্দ।।ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন হটাতে হবে সাথে ব্যবস্থার বদল করতে হবে দুঃশাসন হটাতে চাই, সাথে ব্যবস্থার বদল করতে চাই -পথসভায় কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ সমাবেশ দারিয়াপুরে ১৪৩০ বঙ্গাব্দকে বরণে নানা আয়োজন গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বর্ধিতসভা অনুষ্ঠিত সারের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে গাইবান্ধায় সিপিবি’র আলোচনা সভা ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নারী দিবসে গাইবান্ধায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে লাল পতাকা মিছিল ও সমাবেশ
শিরোনাম :
গাইবান্ধায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রতিনিধি সভায় নেতৃবৃন্দ।।ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন হটাতে হবে সাথে ব্যবস্থার বদল করতে হবে দুঃশাসন হটাতে চাই, সাথে ব্যবস্থার বদল করতে চাই -পথসভায় কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ সমাবেশ দারিয়াপুরে ১৪৩০ বঙ্গাব্দকে বরণে নানা আয়োজন গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বর্ধিতসভা অনুষ্ঠিত সারের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে গাইবান্ধায় সিপিবি’র আলোচনা সভা ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নারী দিবসে গাইবান্ধায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে লাল পতাকা মিছিল ও সমাবেশ

বঙ্গবন্ধু হত্যা কান্ডের সাথে জড়িততের মুখোশ একদিন উন্মোচন হবে: প্রধানমন্ত্রী

সাপ্তাহিক দারিয়াপুর ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১
  • ১৭৩

Hits: 2

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতার হত্যার ষড়যন্ত্রের পেছনে যারা ছিল তাদের মুখোশ একদিন উন্মোচন করা হবে। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জাতির পিতার হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছি। আশা করি, জাতির পিতা হত্যার ষড়যন্ত্রের পেছনে কারা ছিল সেটাও একদিন বের হয়ে আসবে। জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচারও সম্পন্ন হয়েছে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করা হচ্ছে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে আমাদের সরকার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে। সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের সুযোগ বন্ধ হয়েছে।’

তিনি বলেন, ঘাতকচক্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যা করলেও তার স্বপ্ন ও আদর্শের মৃত্যু ঘটাতে পারেনি। স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং উন্নয়ন ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্রের যে কোনো অপতৎপরতা-ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ছিনিয়ে এনেছিল আমাদের মহান স্বাধীনতা। সদ্য স্বাধীন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে বঙ্গবন্ধু যখন সমগ্র জাতিকে নিয়ে সোনার বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রামে নিয়োজিত, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধী চক্র তাকে পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ হত্যা করে। এ হত্যার মধ্য দিয়ে তারা বাঙালির ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও অগ্রযাত্রাকে স্তব্ধ করার অপপ্রয়াস চালায়। ঘাতকদের উদ্দেশ্যই ছিল অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামাকে ভেঙে আমাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতাকে ভূলুণ্ঠিত করা। এ জঘন্য হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর থেকেই হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। তারা ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথকে বন্ধ করে দেয়।

জাতির পিতা হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার আত্মত্যাগের মহিমা এবং দীর্ঘ সংগ্রামী জীবনাদর্শ আমাদের কর্মের মাধ্যমে প্রতিফলিত করে সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি- জাতীয় শোক দিবসে এ হোক আমাদের সুদৃঢ় অঙ্গীকার। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে মার্শাল ল জারির মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করে। বিদেশে দূতাবাসে চাকরি দেয়। স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের নাগরিকত্ব দেয়। রাষ্ট্রক্ষমতার অংশীদার করে। ব্যবসা করার সুযোগ দেয়। বিপুল অর্থের মালিক করে দিয়ে তাদের রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে পুনর্বাসিত করে। পরবর্তী অবৈধ সামরিক সরকার এবং বিএনপি-জামায়াত সরকারও একই পথ অনুসরণ করে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দীর্ঘ ২১ বছর পর সরকার গঠন করে। অতীতের জঞ্জাল সরিয়ে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ এ ৫ বছরে দেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নের এক নবদিগন্তের সূচনা হয়। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা জাতির পিতার হত্যার বিচার শুরু করি।

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সাপ্তাহিক দারিয়াপুর

কারিগরি সহায়তায় : শাহরিয়ার হোসাইন