বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ০৪:১৮ অপরাহ্ন
ঘোষণা :
নতুনবন্দরের ক্ষুদ্রব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান গাইবান্ধায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রতিনিধি সভায় নেতৃবৃন্দ।।ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন হটাতে হবে সাথে ব্যবস্থার বদল করতে হবে দুঃশাসন হটাতে চাই, সাথে ব্যবস্থার বদল করতে চাই -পথসভায় কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ সমাবেশ দারিয়াপুরে ১৪৩০ বঙ্গাব্দকে বরণে নানা আয়োজন গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বর্ধিতসভা অনুষ্ঠিত সারের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে গাইবান্ধায় সিপিবি’র আলোচনা সভা ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নারী দিবসে গাইবান্ধায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শিরোনাম :
নতুনবন্দরের ক্ষুদ্রব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান গাইবান্ধায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রতিনিধি সভায় নেতৃবৃন্দ।।ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন হটাতে হবে সাথে ব্যবস্থার বদল করতে হবে দুঃশাসন হটাতে চাই, সাথে ব্যবস্থার বদল করতে চাই -পথসভায় কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ সমাবেশ দারিয়াপুরে ১৪৩০ বঙ্গাব্দকে বরণে নানা আয়োজন গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বর্ধিতসভা অনুষ্ঠিত সারের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষোভ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে গাইবান্ধায় সিপিবি’র আলোচনা সভা ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দারিয়াপুরে কমিউনিস্ট পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নারী দিবসে গাইবান্ধায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দিশেহারা মানুষ

সাপ্তাহিক দারিয়াপুর ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১
  • ১৫৮

Hits: 1

সাপ্তাহিক দারিয়াপুর ডেক্স :

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার ফুলছড়ি ইউনিয়নের পিপুলিয়া গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ভাঙন আতংকে দিশেহারা নদী তীরবর্তী মানুষ। ফলে ওই এলাকার ৩ শতাধিক পরিবারের বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। গত এক সপ্তাহে ওই এলাকার ৫৫টি পরিবারের ঘরবাড়ি, ফসলি জমিসহ গাছপালা ব্রহ্মপুত্র নদের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

এছাড়াও হুমকির মূখে পড়েছে একটি আদর্শ গ্রাম, ২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২টি মসজিদ, একটি ঈদগাঁ মাঠসহ কয়েকশ পরিবারের ঘরবাড়িসহ শতশত একর ফসলি জমি। গৃহহীন মানুষগুলো আত্মীয়-স্বজনের বাড়ি ও বিভিন্ন উঁচু ফাঁকা স্থানে আশ্রয় নিচ্ছে। হুমকির মুখে পড়া পরিবারগুলো আগেভাগেই ঘরের আসবাবপত্রসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ফুলছড়ি ইউনিয়নের পিপুলিয়া গ্রামের নারী-পুরুষ ও শিশুরা নদী পাড়ে বসে অশ্রুচোখে শুধু ভাঙনের দৃশ্য দেখছে। আর হুমকির সম্মুখীন পিপুলিয়া গ্রামের পরিবারগুলো অন্যস্থানে যাওয়ার জন্য বাড়ি-ঘর, আসবাবপত্র ও গাছপালাসহ সম্ভাব্য জিনিসপত্র সরিয়ে নিচ্ছে।

ওই গ্রামের ভাঙন কবলিত মানুষরা বলেন, নদীতে পানি বাড়ার সাথে সাথেই এলাকায় ভাঙন শুরু হয়। বন্যার পানি কমার সঙ্গে সঙ্গেই ভাঙনের তীব্রতা বাড়তে থাকে। নদী ভাঙনে সর্বস্ব হারিয়ে ভাঙন কবলিত পরিবারগুলো পার্শ্ববর্তী বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।

ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম কালু বলেন, নদী ভাঙনরোধে পদক্ষেপ গ্রহন করা একান্ত জরুরী। তা না হলে দ্রুত সময়ের মধ্যে পিপুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি সেন্টার স্কুল, পিপুলিয়া সরকারি আদর্শ গ্রামসহ পিপুলিয়া গ্রামটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

ফুলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর মন্ডল জানান, এবারের ভাঙনে পিপুলিয়া গ্রামে এ পর্যন্ত ৩ শতাধিক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। গৃহহীন পরিবারগুলো উঁচুস্থানে অথবা অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকার লোকজনের মাঝে জিআর ও ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় নগদ অর্থসহ চাল বিতরণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সাপ্তাহিক দারিয়াপুর

কারিগরি সহায়তায় : শাহরিয়ার হোসাইন